সুদ হারাম
যারা সুদ খায়,সুদ দেয় সুদের সাথে সংপৃক্ত লেনদেনের সাথে জড়িত তাদের সবার উপর মহান আল্লাহর লানত,তারা হবে চিরকাল জাহান্নামের বাসিন্দা! অথচ আমাদের দেশ মুসলিম প্রধান দেশ হওয়া সত্ত্বেও সুদভিত্তিক অর্থনীতির উপর দাঁড়িয়ে আছে এই ব্যবস্থা অর্থনীতি কে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাচ্ছে, আজ পশ্চিমা দেশগুলোতে সুদ ভিত্তিক ব্যবস্থার কারণে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়ছে! মহান আল্লাহর বিধান না মানলে এমনই হয়।কেন আমরা নিজেরা নিজেদের ক্ষতি বয়ে আনছি, সবক্ষেত্রে আমরা লাভ করতে চাই তাহলে আমরা কেন এই ক্ষেত্রে আপোষ হচ্ছি!সুদ গরিবকে আরও গরিব করে, ধনীকে আরও ধনী বানায়, তাছাড়া সুদ সম্পদকে কমিয়ে দেয় এবং দান সম্পদকে বৃদ্ধি করে এব্যাপারে মহান আল্লাহ আল কুরআনে কয়েক জায়গায় আমাদের কঠোর হুশিয়ারি দিয়েছেন,এবং এর ক্ষতি ও পরিনতি সম্পর্কে সাবধান করেছেন আর মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি পাবে বলে তোমরা যে সুদ দাও, আল্লাহর দৃষ্টিতে তা ধন-সম্পদ বৃদ্ধি করে না। কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য যে যাকাত তোমরা দাও তাই বৃদ্ধি পায়, সুতরাং তারাই সমৃদ্ধশালী.
(সুরা রুম ৩৯)(মহান আল্লাহ সুরা বাকারায় আরও বলেন (যারা সুদ খায় তারা তার ন্যায় দাঁড়াবে যাকে শয়তান স্পর্শ দ্বারা পাগল করে । এটা এ জন্য যে, তারা বলে , ‘ক্রয়-বিক্রয় তো সূদেরই মত’। অথচ আল্লাহ্ ক্রয়-বিক্রয়কে হালাল ও সূদকে হারাম করেছেন । অতএব, যার নিকট তার রব-এর পক্ষ হতে উপদেশ আসার পর সে বিরত হল, তাহলে অতীতে যা হয়েছে তা তারই; এবং তার ব্যাপার আল্লাহ্র ইখতিয়ারে। আর যারা পুনরায় আরম্ভ করবে তারাই আগুনের অধিবাসী, সেখানে তারা স্থায়ী হবে। অতঃপর যদি তোমরা না কর তবে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের ঘোষণা নাও । আর যদি তোমরা তাওবা কর তবে তোমাদের মূলধন তোমাদেরই। তোমরা যুলুম করবে না এবং তোমাদের উপরও যুলুম করা হবে না ( সুরা বাকারা ২৭৬,২৭৯) তাই যার বিরুদ্ধে আল্লাহ ও তার রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যুদ্ধ ঘোষনা করেছেন তাহলে নিঃসন্দেহে বলা যায় তার পরিনতি খুবই ভয়াবহ! সুদ খাওয়া হারাম আর মহান আল্লাহ হারাম ভক্ষণ কারীর ইবাদত কবুল করবেন না।তাই আমরা যদি সত্যি ঈমানদার মুসলিম হয়ে থাকি তাহলে আমরা যেন সুদকে বর্জন করি হালাল পথে উপার্জন তা যতই কম হোক তাই আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো। দুনিয়ার সামান্য কিছু দিনের জন্য নিজেদের আসল ঠিকানা আখিরাত কে বিনষ্ট না করি কারণ আমাদের সাথে কিছুই যাবেনা শুধু যাবে আমাদের আমল।মহান আল্লাহ আমাদের যা আদেশ দিয়েছেন নিষেধ করেছেন তা আমাদের ভালোর জন্যই!তাই আমাদের উচিত সুদ ও সকল প্রকার হারাম কাজ থেকে বিরত থাকা
(সুরা রুম ৩৯)(মহান আল্লাহ সুরা বাকারায় আরও বলেন (যারা সুদ খায় তারা তার ন্যায় দাঁড়াবে যাকে শয়তান স্পর্শ দ্বারা পাগল করে । এটা এ জন্য যে, তারা বলে , ‘ক্রয়-বিক্রয় তো সূদেরই মত’। অথচ আল্লাহ্ ক্রয়-বিক্রয়কে হালাল ও সূদকে হারাম করেছেন । অতএব, যার নিকট তার রব-এর পক্ষ হতে উপদেশ আসার পর সে বিরত হল, তাহলে অতীতে যা হয়েছে তা তারই; এবং তার ব্যাপার আল্লাহ্র ইখতিয়ারে। আর যারা পুনরায় আরম্ভ করবে তারাই আগুনের অধিবাসী, সেখানে তারা স্থায়ী হবে। অতঃপর যদি তোমরা না কর তবে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের ঘোষণা নাও । আর যদি তোমরা তাওবা কর তবে তোমাদের মূলধন তোমাদেরই। তোমরা যুলুম করবে না এবং তোমাদের উপরও যুলুম করা হবে না ( সুরা বাকারা ২৭৬,২৭৯) তাই যার বিরুদ্ধে আল্লাহ ও তার রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যুদ্ধ ঘোষনা করেছেন তাহলে নিঃসন্দেহে বলা যায় তার পরিনতি খুবই ভয়াবহ! সুদ খাওয়া হারাম আর মহান আল্লাহ হারাম ভক্ষণ কারীর ইবাদত কবুল করবেন না।তাই আমরা যদি সত্যি ঈমানদার মুসলিম হয়ে থাকি তাহলে আমরা যেন সুদকে বর্জন করি হালাল পথে উপার্জন তা যতই কম হোক তাই আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো। দুনিয়ার সামান্য কিছু দিনের জন্য নিজেদের আসল ঠিকানা আখিরাত কে বিনষ্ট না করি কারণ আমাদের সাথে কিছুই যাবেনা শুধু যাবে আমাদের আমল।মহান আল্লাহ আমাদের যা আদেশ দিয়েছেন নিষেধ করেছেন তা আমাদের ভালোর জন্যই!তাই আমাদের উচিত সুদ ও সকল প্রকার হারাম কাজ থেকে বিরত থাকা
Comments
Post a Comment